সুদীপ দেবনাথ (রিমন সূর্য) এমন শিরোনামে বিনোদন প্রেমিদের ‘চক্ষু চড়ক গাছ’। এতে কিছুটা বিব্রত এই অভিনেত্রী। জেবা জান্নাত নয়, প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় অভিনেত্রী জেবা চৌধুরী জয়া ওরফে ফরিদা পারভীনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এখন প্রশ্ন কে এই জেবা চৌধুরী জয়া ওরফে ফরিদা পারভীন?
মূলত জেবা চৌধুরী জয়া ওরফে ফরিদা পারভীন কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রগুলোতে তার নাম ব্যাবহার করা হয় জয়া চৌধুরী।
গত মঙ্গলবার ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুজাহিদুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডের পাশাপাশি তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল বুধবার মামলার বাদী ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা বিষয়টি জানিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ভুক্তভোগী রানার কাছে সাত লাখ টাকায় জেবা চৌধুরী প্রাইভেট কার বিক্রি করেন। একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০২২ সালের ২০ মার্চ জেবা চৌধুরী সব টাকা বুঝে নেন। তবে গাড়ির কাগজপত্র আপডেট না থাকায় গাড়ি হস্তান্তর করেননি। চুক্তিপত্রে বলা হয়েছিল বিআরটিএ থেকে সমস্ত কাগজপত্র ঠিক করে ১৫ দিনের মধ্যে গাড়ি হস্তান্তর করবেন। কিন্তু টাকা নিয়ে আসামি আর গাড়ি হস্তান্তর করেননি। পরে ২০২২ সালের ৮ মে ভুক্তভোগী রানা প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আদালতে মামলা করেন। মামলার পর আসামি গ্রেপ্তার হন। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক হন। এ বছর ৮ জুন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। বিচার চলাকালীন বিভিন্ন সময়ে তিনজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। এ দিকে বিষয়টি নিয়ে জেবা জান্নাত বলেন, বেশকিছু গণমাধ্যমে জেবা চৌধুরীর জায়গায় আমার ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। ওই নিউজে আমার ছবি দেখে আমি তো আকাশ থেকে পড়েছি। সেটা দেখে আমার পরিচিতজনরা সবাই আমাকে ছবি পাঠাচ্ছে। তারা আমাকে নিয়ে টেনশন করছেন। আমার জন্য এটা সত্যিই বিব্রতকর।
সম্পাদক ও প্রকাশক :মোঃ আলামিনুল হক,নিবার্হী সম্পাদক :আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইসমাইল
যোগাযোগ :ফোনঃ +৮৮০২৫৭১৬০৭০০,মোবাইলঃ ০১৭১২৯৪১১১৬,Emails:jaijaikalcv@gmail.com
সম্পাদকীয় কার্যালয় : ১২০/এ, আর. এস. ভবন, ৩য় তলা, মতিঝিল, ঢাকা