দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুর অধীনে বোচাগঞ্জ থানা মোছাঃ আশা আক্তারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ থাকলেও পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কার্যত নিরব ভূমিকা পালন করছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, এক মাস ১৬ দিন পার হলেও ভুক্তভোগী আ. মজিদ খানের বাড়ি থেকে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, রুপালংকার, এলইডি টিভি, সেলাই মেশিন, প্রেসার কুকার, ব্লেন্ডার, ইস্ত্রি আয়রনসহ মোট ১৬ লাখ ৯ গাজার ২০০ টাকার মালামাল আত্মসাৎ করা হয়েছে।
১. আশা আক্তার (পিতা লাইসুর রহমান)
২. লিপি আক্তার (স্বামী লাইসুর রহমান)
৩. রাশিদা আক্তার (স্বামী মোঃ দেলোয়ার হোসেন)
৪. মো. লাইসুর রহমান (পিতা মৃত মফির উদ্দিন)
৫. মো. নয়ন মিয়া (পিতা লাইসুর রহমান)
৬. মো. দেলোয়ার হোসেন (পিতা মৃত মফির উদ্দিন)
৭. মিরা কাশ্মীরী (স্বামী মোঃ আলিম)
৮. মো. আ. মালেক (পিতা মৃত মসির উদ্দিন)
৯. মো. দুলাল মিয়া (পিতা হামিদ)
১০. মো. আ. সাত্তার
স্থানীয়দের অভিযোগ, এই চক্র দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এদের অপরাধের মধ্যে রয়েছে: বিয়ে ও দেনমোহর নিয়ে প্রতারণা,যুব সমাজকে ধ্বংস করা, বিবাহিত নারীদের স্বামীর ঘর থেকে বঞ্চিত করা, গুচ্ছগ্রামে মাদক ও দেহ ব্যবসা, অসহায়দের সরকারি অনুদানের টাকা আত্মসাৎ।
স্থানীয়রা জানান, পুলিশের কাছে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং যারা এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়।
ভুক্তভোগীদের দাবি, আশা আক্তার ও তার পরিবারের কাছ থেকে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে সেতাবগঞ্জ ও বোচাগঞ্জের সচেতন মহল দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপারের কাছে দ্রুত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
অপরাধ চক্রের অপকর্ম ও পুলিশের নীরব ভূমিকার সঠিক তদন্তপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। এলাকাবাসীর শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক :মোঃ আলামিনুল হক,নিবার্হী সম্পাদক :আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইসমাইল
যোগাযোগ :ফোনঃ +৮৮০২৫৭১৬০৭০০,মোবাইলঃ ০১৭১২৯৪১১১৬,Emails:jaijaikalcv@gmail.com
সম্পাদকীয় কার্যালয় : ১২০/এ, আর. এস. ভবন, ৩য় তলা, মতিঝিল, ঢাকা