দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহিদ হাসান সরকার এবং তদন্ত কর্মকর্তা এসআই প্রদীপের ভূমিকা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে গভীর সন্দেহ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে যে, প্রবীণ সাংবাদিক মো. আ. মজিদ খান গত ১৪ নভেম্বর বিকেল ৫টায় ৯ জনকে আসামি করে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
অভিযোগকারী জানান, থানার কর্মকর্তারা ঢাকায় অবস্থানের কারণ দেখিয়ে এতদিন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি। অথচ ৩০ ডিসেম্বর অভিযোগে উল্লিখিত ১ নং আসামি আশা আক্তার নিজ এলাকায়, নাফানগর বড় সুলতানপুরের গুচ্ছগ্রাম আবাসনে অবস্থান করছিলেন। তা সত্ত্বেও থানা পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
স্থানীয় সচেতন মহল জানতে চায়, কেন আশা আক্তারের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। তার খুঁটির জোর কোথায়? অভিযোগ রয়েছে, তাকে রক্ষায় কোনো গোষ্ঠী ইন্ধন দিচ্ছে বা থানা পুলিশ প্রভাবিত হচ্ছে।
জানা গেছে, আসামি আশা আক্তার রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম এলাকায় আত্মগোপন করেছেন।
এই পরিস্থিতিতে সেতাবগঞ্জ ও বোচাগঞ্জের জনগণ সংশ্লিষ্ট আসামিকে অবিলম্বে গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছেন। একইসঙ্গে বোচাগঞ্জ থানার প্রশাসনের দায়িত্বহীনতার বিষয়ে তদন্তের দাবি উঠেছে।
সাংবাদিক সমাজ ও স্থানীয় বাসিন্দারা এ ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের অবহেলা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তারা এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য জেলা পুলিশ সুপার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক :মোঃ আলামিনুল হক,নিবার্হী সম্পাদক :আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইসমাইল
যোগাযোগ :ফোনঃ +৮৮০২৫৭১৬০৭০০,মোবাইলঃ ০১৭১২৯৪১১১৬,Emails:jaijaikalcv@gmail.com
সম্পাদকীয় কার্যালয় : ১২০/এ, আর. এস. ভবন, ৩য় তলা, মতিঝিল, ঢাকা