মমিনুল হক রুবেল, নবীনগর প্রতিনিধি : আপনারা সব সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে থাকবেন কারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই ভীষণ একচল্লিশ বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ। এখন বাংলাদেশের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে বেড়েছে আয়ের পথ, এখন আর বাংলাদেশের মানুষের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট চাইতে হয় না, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কথা নয় কাজে বিশ্বাসী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করে আমি পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে, নবীনগরকে একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়তে তুলব।

২৬ আগস্ট শনিবার বিকালে বিদ্যাকুট অমর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিদ্যাকুট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান-এর ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫ নবীনগর আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল এমপি।

তিনি আরো বলেন, আগামী পাঁচ বছর পর নবীনগরে কাজ করার মতন কোন কাজই থাকবে না, তখন শুধু মেনটেনেইন্স কাজ করতে হবে। ইতিমধ্যে নবীনগরের অনেক বড় বড় কাজ হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রূধকল্পে তেইশ শত কোটি টাকার কাজ প্রক্রিয়া দিন, সামনে আরো অনেক কাজ হবে। নবীনগরে যে সকল ঠিকাদাররা কাজ পেয়েছে হয়তো তারা কাজ করবে নতুবা কাজ ছাড়বে। আমি অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করবো ইনশাল্লাহ। একটি মডেল উপজেলা হিসেবে যা কিছু করা দরকার আমি সব করবো। শুধু আমাকে আপনারা সমর্থন দিয়ে পাশে থাকবেন"।

এ সময় বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জাকারুল হক-এর সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম সালাউদ্দিন বাবুর সঞ্চালণায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নবীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির, সাবেক চেয়ারম্যান জিয়াউল হক সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট সুজিত কুমার দেব, ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক, জেলা পরিষদ সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ নাছির উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শুক্কুর খান, প্রণয় কুমার ভদ্র পিন্টু, ভিপি মোশাররফ হোসেন সরকার,সাবেক চেয়ারম্যান নিয়াজুল হক কাজল,জিএস সাইফুর রহমান সুহেল, কবির হোসেন আহমেদ,নাটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান,আওয়ামী লীগ নেতা কাজী ফেরদৌস,লোকমান হোসেন শিশু মিয়া,শামসুল আরেফিন নাঈম, মাহবুবুর রহমান,ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক আবু সাইদ সহ উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ছাত্রলীগ-যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবকলীগ, কৃষক লীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।