কর্মদক্ষতা বিকাশ নিয়ে কে এম হাসান রিপন ২০১৯ সাল থেকে “অনুশীলনে সবই সম্ভব” স্লোগান নিয়ে কাজ শুরু করেন। এ সময়ের তারুণ্যের মাঝে সাড়া ফেলে এই ক্যাম্পেইন।
ক্যাম্পেইন চলাকালে রিপন বাংলাদেশের ৫০টিরও বেশি জেলায় ভ্রমণ করেন এবং সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক, কলেজ, যুব সংগঠন এবং কর্পোরেট সহ ১৩৬টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন। এই পথচলায় ৬২,০০০ জনেরও অধিক মানুষের সাথে সরাসরি সংযোগ করতে এবং পরোক্ষভাবে সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রায় ২৮ মিলিয়ন মানুষের সাথে সম্পৃক্ত হন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশীরাও এই স্লোগানকে সমর্থন করেন। রিপন যেখানেই সেমিনার, ওয়ার্কশপ বা পাবলিক স্পিকিং এর জন্য যান না কেন, তাকে প্রায়ই তার নিজস্ব স্টাইলে দর্শকদের সাথে “অনুশীলনে সবই সম্ভব” স্লোগানটি উচ্চারণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়।
এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে তোলা এবং দেশে ইতিবাচকতা ছড়িয়ে দেওয়া। “অনুশীলনে সবই সম্ভব” স্লোগানের মাধ্যমে রিপন মানুষকে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং ক্রমাগত নিজেদের উন্নতি করতে উৎসাহিত করেন। ক্যাম্পেইন এর প্রভাব সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বর্ধিত ইতিবাচকতা এবং অনুপ্রেরণার মধ্যে দেখা যায়।
কে এম হাসান রিপনের ক্যাম্পেইন এবং স্লোগান “অনুশীলনে সবই সম্ভব” বাংলাদেশে ইতিবাচকতা এবং অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।