শাহ্ সোহানুর রহমান, রাজশাহী: পুঠিয়া দুর্গাপুরের গণমানুষের নেতা, রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত অ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ সকল ছাত্র জনতার আত্মার মাগফিরাত কামনায় শোকসভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বিকাল ৩টায় বানেশ্বর সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. আমিনুল হক মিন্টুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রয়াত নাদিম মোস্তফার সহধর্মিণী ও জেলা বিএনপির সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুন্নাহার পারুল।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আবু বকর সিদ্দিক। বিশেষ অতিথি ছিলেন, প্রয়াত নাদিম মোস্তফার পুত্র জুলফার নাঈম মোস্তফা, পুঠিয়া থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান, পুঠিয়া থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও বেলপুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল রাকিব, দুর্গাপুর বিএনপির আহবায়ক কামরুজ্জামান আয়নাল এসএম আকবর আলী বাবলু, আশরাফুল কবির বুলু, যুবদল নেতা রফিকুল ইসলাম, পুঠিয়া থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুনসুর মাস্টার, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক হুমায়ুন কবির, বানেশ্বর সরকারি কলেজর সাবেক ভিপি রায়হান, বানেশ্বর বণিক সমিতির আহবায়ক ও বিএনপি নেতা মতিউর রহমান মতি, পোলান সরকার, ছাত্রনেতা সুমনসহ বিভিন্ন উপজেলা ও ইউনিয়নের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে প্রয়াত অ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ সকল ছাত্র জনতার আত্মার মাগফিরাত কামনায় শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে ১ হাজারের অধিক কর্মী সমাগম করে উপস্থিত হন বানেশ্বর বাজার এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মিঠুন গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক আল মাহমুদ মিঠুন।
তার এই বিশাল লোকসমাগম ও র্যালি নিয়ে উপস্থিত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মিঠুন বলেন, বিগত দিনে নাদিম মোস্তফার সাথে আমার বাবা আলহাজ্ব মো. আফজাল হোসেনের রাজনৈতিক সুসম্পর্ক ছিলো। আমরা পারিবারিকভাবেই বিএনপি করি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অমাদের বাড়িতেও এসছিলেন। আর এই ভালোলাগা ভালোবাসা থেকেই আমি এই লোক সমাগমের আয়োজন করি এবং র্যালি নিয়ে যোগদান করি। বানেশ্বর কলেজ মাঠে দশ হাজারের অধিক লোক উপস্থিত ছিলেন৷ আমি সেখানে কমবেশি এক হাজার লোকের র্যালি নিয়ে উপস্থিত হই।
