
যায়যায়কাল ডেস্ক: নিয়ন্ত্রণরেখার (এলওসি) কাছাকাছি এলাকায় ভারতের রাফায়েল যুদ্ধবিমান টহল দিয়েছে বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। তারা আরও দাবি করেছে, পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) পাল্টা পদক্ষেপের কারণে ভারতের যুদ্ধবিমানগুলো পিছু হটতে বাধ্য হয়। ২৯ ও ৩০ এপ্রিল রাতে এ ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানের নিরাপত্তা সূত্রগুলোর দাবি, ভারতের যুদ্ধবিমানগুলো জম্মু ও কাশ্মীরে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত আকাশসীমায় টহল দিচ্ছিল। পিএএফ তা শনাক্ত করে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়।
২২ এপ্রিল ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাদের বেশির ভাগই পর্যটক।
নয়াদিল্লির অভিযোগ, হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের যোগসূত্র রয়েছে। তবে পাকিস্তান ভারতের এ অভিযোগ জোরালোভাবে নাকচ করে দিয়েছে। এক দেশ অন্য দেশের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারতের পদক্ষেপগুলোর মধ্যে ৬৫ বছরের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা অন্যতম।
পাকিস্তানের পদক্ষেপগুলোর মধ্যে ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি স্থগিত এবং ভারতের ফ্লাইটের ক্ষেত্রে নিজেদের আকাশসীমা বন্ধের ঘোষণা অন্যতম। এর পর থেকে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ পেহেলগামের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার রাতে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার সাংবাদিকদের বলেন, আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে ভারত—এমন ‘বিশ্বাসযোগ্য গোয়েন্দা’ তথ্য তাদের হাতে আছে। পেহেলগাম হামলাকে এ হামলার জন্য অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করবে ভারত।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে এক বৈঠকে পেহেলগামে হামলার ঘটনার জবাব দিতে সশস্ত্র বাহিনীকে ‘অভিযান পরিচালনার পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিয়েছে ভারত সরকার।
পাকিস্তানের পদক্ষেপগুলোর মধ্যে ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি স্থগিত এবং ভারতের ফ্লাইটের ক্ষেত্রে নিজেদের আকাশসীমা বন্ধের ঘোষণা অন্যতম। এর পর থেকে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ পেহেলগামের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার রাতে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার সাংবাদিকদের বলেন, আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে ভারত—এমন ‘বিশ্বাসযোগ্য গোয়েন্দা’ তথ্য তাঁদের হাতে আছে। পেহেলগাম হামলাকে এ হামলার জন্য অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করবে ভারত।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে এক বৈঠকে পেহেলগামে হামলার ঘটনার জবাব দিতে সশস্ত্র বাহিনীকে ‘অভিযান পরিচালনার পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিয়েছে ভারত সরকার।